স্বপ্ন যখন “Europe” এর পথে……..৫ম/শেষ পর্ব

Special Childs Care-adds
Image credit Google: স্বপ্ন যখন ইউরোপ

“বাংলাদেশীদেরকে বিদেশীরা কিভাবে মূল্যায়ন করে”

পূর্বের পর্বগুলো ধারাবাহিক ভাবে পড়ে নিলে বুঝতে সুবিধা হবে এবং আপনার সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হবে

শেষ পর্ব:- europe/আমেরিকা/কানাডা কোথায় যাব???

প্রায় দেড় মাস ধরে ইউরোপ আমেরিকার বিভিন্ন শহরে ছুটে বেড়ানোর পর এই অভিজ্ঞতাগুলোই আপনাদের সাথে এখানে শেয়ার করেছি। গত দেড় মাসে গড়ে প্রতিদিন ৩টা করে প্রায় ১০০+ কোম্পানির সাথে মিটিং করেছি বিভিন্ন দেশের এবং ধৈর্য ধরে প্রথম থেকে পর্বগুলো ধারাবাহিক ভাবে পড়লে আপনার সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হবে।

ধারাবাহিক লেখাগুলো পড়ার পরও অনেকে প্রশ্ন করেছেন ভাই আমি কোথায় যাব??? কোথায় গেলে ভালো হবে? একটু সাজেশন দিন!!! দেখুন আপনি কোথায় যাবেন সেই সিদ্ধান্তটা আপনাকেই নিতে হবে, অন্য কেউ যদি সেই সিদ্ধান্ত নিয়ে দেয় ভুল হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। সে কারণে আপনার সিদ্ধান্ত নিতে সহজ যেন হয় সেজন্য আজকের এই পোস্ট। বুঝে বুঝে মনোযোগ দিয়ে পড়ুন, বুঝতে পারবেন কোনটা আপনার জন্য ভালো হবে।

আমরা সব সময় একটা কথা বলি সবার জন্য সব কিছু না। এটা বললে অনেকেই রেগে যান, কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে আসলেই সবার জন্য সবকিছু না। আমাদের যারা ক্লাইন্ট হন তারা মূলত মধ্যবিত্ত শ্রেণীর। উচ্চবিত্ত এবং নিম্নবিত্তরা মূলত আমাদের ক্লাইন্ট হন না। উচ্চবিত্তরা সাধারণত তেলতেলে আচরণ আশা করেন এবং নিম্নবিত্তরা মধুর মিথ্যা কথা, যার একটিও আমাদের কাছে নেই সে কারণেই উনারা আমাদের ক্লাইন্ট হন না। সুতরাং যারা আমাদের ক্লায়েন্ট হতে চান বা হবেন তাদের জন্য এই শ্রেণীভাগ। আপনি কোন শ্রেণীর সেটা কাউকে বলার দরকার নেই, নিজেরটা নিজে বুঝে সিদ্ধান্ত নিন।

স্বপ্ন যখন ইউরোপ
Image credit CIS: স্বপ্ন যখন ইউরোপ

১. নিন্ম মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান: যে পরিবারের অর্থনৈতিক সংকট রয়েছে এবং চাইলেই সন্তানের পেছনে অনেক টাকা খরচ করে বিদেশে পাঠানো সম্ভব না। স্বাদ থাকলেও সাধ্য নেই। বেকার বসে থেকে ত্যক্ত বিরক্ত। একটা কিছু ব্যবস্থা করা প্রয়োজন। অর্থনৈতিক সংকট নিরসনে দ্রুত ব্যাবস্থা গ্রহন করা প্রয়োজন। দীর্ঘদিন অপেক্ষা করা সম্ভব নয়। সৌদি আরব, কাতার, কুয়েত, মালয়েশিয়া প্রবাসী অথবা ফেরত এসেছেন। বিদেশ যাওয়ার জন্য কোন টাকা নষ্ট করার সুযোগ নেই। কোনরকমে ইউরোপে ঢুকতে পারলে বাকিটা আমি বুঝে নিব। ইউরোপে ঢুকা জরুরী।আপনার যদি উপরে উল্লেখিত একটির সাথেও মিলে যায় তাহলে আপনার জন্য উচিত হবে ইউরোপের নন-সেনজেন দেশগুলোর জন্য চেষ্টা করা। কসোভো, সার্বিয়া,‌ বুলগেরিয়া, মালডোভা, বসনিয়া ও রোমানিয়ায় (সময় বেশি লাগে) যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া। ৬-৮ লাখ টাকার মধ্যেই যেতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। বিভিন্ন এজেন্ট বিভিন্ন ভাবে চার্জ করে থাকে তবে সব মিলিয়ে এর চেয়ে বেশি হওয়ার কোন কারণ নাই। কারণ এই সমস্ত দেশে মালিকরা চান প্রচন্ড পরিশ্রম করতে পারবেন এমন লোক, আলালের ঘরের দুলাল এসকল দেশের জন্য না। সুতরাং এজেন্ট, কনসালটেন্ট বা দালালদের কথায় বিভ্রান্ত না হয়ে বুঝে শুনে সিদ্ধান্ত নিন।

২. মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান: যে পরিবারের অর্থনৈতিক সংকট নেই এবং চাইলেই সন্তানের জন্য অনেক টাকা খরচ করতে কোন সমস্যা নেই। আগে খুব ভালো ব্যবসা ছিল বর্তমানে ব্যবসা খারাপ। আগে ভালো চাকরি করতাম করোনায় চাকরি চলে গেছে। পরিবারের সবাই সেটেল একমাত্র আমি বেকায়দায় আছি। বিয়ে করে পরিবার নিয়ে সংকটে আছি। ইউরোপে যাওয়া আমার স্বপ্ন। বাংলাদেশে থাকতে চাই না। আমি প্রবাসে আছি তবে এখন ইউরোপে যেতে চাই। আমার পরিবারের লোকজন ইউরোপে থাকে আমারও বৈধভাবে ইউরোপে যাওয়া প্রয়োজন। ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করার মতো অর্থ, সময় এবং মানসিকতা আছে। অঢেল টাকা না থাকলেও মোটামুটি টাকা খরচ করার মত অবস্থা আছে। ইউরোপে সেটেল হতে চাই। উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলি যদি আপনার সাথে মিলে যায় তাহলে আপনার উচিত হবে ইউরোপের সেনজেন ভুক্ত দেশের জন্য চেষ্টা করা। ক্রোয়েশিয়া, হাঙ্গেরি, গ্রীস, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, স্পেন, সুইডেন, ডেনমার্ক, জার্মানি, ফ্রান্স,লিথুনিয়া, লাটভিয়া, এস্তোনিয়া, স্লোভাকিয়া এই দেশগুলোতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া। এই সমস্ত দেশের মালিকরা মূলত বিশ্বস্ত লোক চায়। মধ্যবিত্তরা সাধারণত বিশ্বস্ত হয়ে থাকে সে কারণে এ সমস্ত দেশে গেলে সহজেই মানিয়ে নিতে পারবেন। এমনকি আলালের ঘরের দুলালরাও খুব সহজে এখানে মানিয়ে যেতে দেখেছি। ৯-১৫ লাখ টাকা খরচ হতে পারে এজেন্সি বা ব্যক্তি ভেদে। আবারো বলছি যাদের হাতে সময় নেই তারা এই দেশগুলোতে আবেদন করে নিজের বিপদ ডেকে আনবেন না। কারণ যে যাই বলুক এই দেশগুলোতে কাজ হতে সময় লাগে ভাগ্য ভালো হলে হয়তো ৫-৬ মাসে কাজ হয়ে যাবে কিন্তু স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় কমপক্ষে ৬ থেকে ১২ মাসের একটা হিসাব মাথায় নিয়ে বসতে হবে। অপেক্ষা করা যদি আপনার জন্য সম্ভব না হয় তাহলে শুধু শুধু এই পথে এগোবেন না। এজেন্ট কিংবা দালালের কথায় বিভ্রান্ত না হয়ে বুঝে শুনে সিদ্ধান্ত নিন।

স্বপ্ন যখন ইউরোপ
Image credit CIS: স্বপ্ন যখন ইউরোপ

৩. উচ্চ মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান: যে সমস্ত পরিবারের অর্থনৈতিক সংকট নেই অর্থাৎ সন্তানের পেছনে ঢাকা খরচ করতে তেমন কোন অসুবিধা হবে না। শুধু প্রয়োজন সন্তানকে সেট করা। পরিবারের সবার খুব ভালো অবস্থা। সামাজিক এবং অর্থনৈতিকভাবে কোন সমস্যা নেই। পরিবারের কোনো ঝামেলা নেই। সুখে শান্তিতে দিন কেটে যাচ্ছে। টাকা কোন বিষয় না ইউরোপ বা আমেরিকায় যাওয়া প্রয়োজন। বিয়ে করা প্রয়োজন। শ্বশুরবাড়ি থেকে সহযোগিতা করবে সেট করা প্রয়োজন। এদেশে আর থাকবোই না প্রয়োজনে ঘর বাড়ি বিক্রি করে চলে যাব। দেশে আমার ভালো অবস্থা তবে রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে দেশে আর থাকতে চাচ্ছি না। দেশ থেকে মন উঠে গেছে। আমি বর্তমানে খুব ভালো চাকরি বা ব্যবসা করছি কিন্তু দেশে আর থাকতে চাচ্ছি না দেশ ত্যাগ করতে চাচ্ছি। উপরের উল্লেখিত বিষয়গুলো যদি আপনার সাথে মিলে যায় তাহলে আপনি সিদ্ধান্ত নিতে পারেন ইউরোপ, আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া কিংবা নিউজিল্যান্ড। ইউরোপের মধ্যে ইতালি, আয়ারল্যান্ড কিংবা ইউকে। আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড এগুলো চেষ্টা করতে পারেন। এজেন্সি ব্যক্তি এবং দেশ ভেদে ১৬-৩২ লাখ টাকা খরচ হতে পারে। এই সমস্ত দেশে তারাই আবেদন করবেন যাদের অপেক্ষা করতে কোন সমস্যা নেই বা বাড়িতে কোন প্রবলেম নেই। বিভিন্ন জন, বিশিষ্ট এজেন্ট, কনসালটেন্ট বা দালালরা আপনাকে উল্টাপাল্টা বোঝানোর চেষ্টা করলেও মূলত এটি একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। দীর্ঘদিন অপেক্ষা করতে না পারলে ফলাফল আসার কোন সম্ভাবনা নেই। সেই কারণে নিজেকেই বুঝে শুনে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

বিশেষ শ্রেণী:- আমার সবগুলোই আছে কিন্তু আমার কাছে সময় নাই। আমি টাকা দিতে পারব কিন্তু সিওর শট চাই। আমি দেশ ত্যাগ করতে চাই যে কোন মূল্যে । যত টাকাই খরচ হোক। আমি দেশ ত্যাগ করতে পারবো এর নিশ্চয়তা চাই। আমি বিভিন্ন দেশে আবেদন করে রিজেক্ট হয়েছি। আমার বিভিন্ন দেশে ঘুরা আছে আরো ঘুরতে চাই। বিদেশে ঘোরার স্বাধীনতা চাই। আমার অমুক দেশে ব্যান্ড আছে। আমার তমুক দেশে এসাইলাম করা আছে। আমাকে ওই দেশ থেকে ডিপোর্ট করা হয়েছে। দেশে বা বিদেশে আমার নামে মামলা চলতেছে। উপরের উল্লেখিত বিষয়গুলো যদি আপনার সাথে মিলে যায় তাহলে বর্তমানে আমাদের কাছে সর্বোচ্চ চিকিৎসা হিসেবে ল্যাটিনের দেশগুলো রয়েছে। ল্যাটিন আমেরিকার দেশ মেক্সিকো, গুয়েতেমালা, কলম্ব, পেরু, বলিভিয়া এগুলোর রেসিডেন্সি প্রোগ্রাম বেছে নিতে পারেন। খুব কম সময়ে রেসিডেন্সি এবং পাসপোর্ট এর নিশ্চয়তা রয়েছে। এইগুলোর জন্য ১০ হাজার থেকে বিশ হাজার ডলার খরচ হতে পারে। আপনার যদি টাকা সমস্যা না হয় এবং সিওর শট চান তাহলে এটি হতে পারে আপনার জন্য আদর্শ প্রোগ্রাম।

স্বপ্ন যখন ইউরোপ
Image credit CIS: স্বপ্ন যখন ইউরোপ

এই সফর নিয়ে লিখেছেন, সম্মানিত ব্যারিষ্টার মহোদয়গণ এবং ইমিগ্রেশন আইনজীবীগণের (সেন্টার ফর ইমিগ্রেশন সার্ভিস –সিআইএস) পক্ষে ব্যারিস্টার জুবায়ের আহমেদ স্যার। সফর সময়কাল: ২ মার্চ ২০২৩ থেকে ১২ এপ্রিল ২০২৩

এখন সিদ্ধান্ত আপনার এবং আপনাকে সঠিক পথে স্বপ্ন যাত্রা সত্যি করার দায়িত্ব আমাদের। শুধু দুটো বিষয় চাইবো: ধর্য্য ধরুন বিশ্বাস রাখুন এবং যাওয়ার পর অন্তত ৬ মাস অন্য দেশে পালানোর চেষ্টা করবেননা এই মর্মে। ৬ মাস পর কোথায় যাবেন এবং কিভাবে যাবেন তার ব্যবস্থাও আমরা করে দিবো।

চমৎকার গাইড লাইন পাওয়া যাবে এই লেখা থেকে। এরচেয়ে সুন্দর বিশ্লেষণ আর হয়না। আমরা বাঙালিরা চারপাশে এতো ধাক্কা খেয়েছি, তাই এখন ভালো কথা শুনলেও মনে সন্দেহ থেকে যায়।

সম্মানিত ব্যারিষ্টার মহোদয়গণ এবং ইমিগ্রেশন আইনজীবীগণের সমন্বয়ে গঠিত প্রতিষ্ঠান “সেন্টার ফর ইমিগ্রেশন সার্ভিস -সিআইএস” এবং ব্যারিস্টার জুবায়ের আহমেদ স্যারকে ধন্যবাদ। আপনাদের এই চেষ্টা অব্যাহত রাখার প্রত্যাশা রইলো।

স্বপ্ন যখন ইউরোপ
Image credit Google: স্বপ্ন যখন ইউরোপ

শেষ কথা হচ্ছে, এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত #

বিভিন্ন নামধারী এজেন্ট বা ব্যক্তিগুলোকে দোষ দিলেই হবেনা আমাদেরকেও সচেতন হতে হবে। অনলাইনে সারাদিন পরে থেকে নানা গুজবে নিজেকে ডুবিয়ে, গা ভাসিয়ে দেয়ার মতো বোকামি না করে, যিনি যে দেশে যেতে আগ্রহী ঐ দেশ নিয়ে গুগলে সার্চ করলেই সব জানতে পারেন। ঐ দেশে যেতে আবেদন প্রক্রিয়াসহ সময় কেমন লাগবে তার আইডিয়া নিতে পারেন। এতো কষ্টে টাকা জোগাড় করে কেনইবা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সমুদ্র পাহাড় জঙ্গলসহ পাড়ি দেয়া লাগবে? আধুনিক যুগে এসে টারজান হওয়ার তো প্রয়োজন নেই। এরপরও এই পথ বেছে নেয়ার ফলে, অনেকেই দুষ্কৃতকারী দালালদের হেফাজতে আটক থাকার অমানুষিক মৃত্যু যন্ত্রণা ভোগ করেছে এবং মৃত্যুও হয়েছে। এরকম সংবাদ আমরা অনেক দেখছি, শুনেছি। টাকাও শেষ, জীবনও শেষ আর পরিবারে মা-বাবাসহ অন্যরা সব হারিয়ে রাস্তায়।

মনে রাখতে হবে, ইউরোপের দেশ ভেদে ৮-১২ লক্ষ টাকা লাগবেই। দেশ ভেদে সর্বনিম্ন ৬ মাস থেকে ২ বছরের জন্য মানসিক প্রস্তুত থাকা লাগবেই।  এই সময়টাতে ঐ দেশের চাহিদা অনুযায়ী কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে যেকোনো একটা বিষয়ে সার্টিফাইড হওয়া এবং পাশাপাশি ইংরেজি চর্চা করা। যেকোন প্রতিষ্ঠানে নামমাত্র বেতনে চাকরি করা, শুধুমাত্র অভিজ্ঞতা অর্জন আর সুসময়টা আসার অপেক্ষা করার ঔষুধ হিসেবে নিতে পারেন। আপনার এই সার্টিফিকেট এবং অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতের জন্য আপনার কেরিয়ারের অমুল্য শক্তি ও প্লাস পয়েন্ট হয়ে গেলো। এই বিষয়গুলোতে ব্যস্ত থাকলে কোন দিকেই আপনি ঠকবেননা।

আমার দীর্ঘ বছরের অভিজ্ঞতায় এরকম চমৎকার গাইড লাইন পাওয়াটা সত্যিই ভাগ্যের এবং সময়োপযোগী। কনফার্ম চাকরিসহ সুনির্দিষ্ট দেশে লিগেল পথে যাবেন। আর না হলে টাকা ফেরত পাওয়ার নিশ্চয়তা।

আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শেয়ার করছি, পাসপোর্ট জমা দেয়া লাগেনা এবং আপনার নিজস্ব আইনজীবী বা প্রশাসনিক কর্মকর্তা গার্ডিয়ান হিসেবে সরারসরি সাক্ষাৎ করে সবকিছুই ভালোভাবে জেনেবুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ থাকে এই প্রতিষ্ঠানে। শুধু একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে নসিবে থাকলে দ্রুত হবে, আর না হলে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হবে। ধরে নিন বিদেশে যাবার জীবনের শেষ চিকিৎসা আর ভরসা। কারণ হিসেবটা খুবই সহজ। প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশের একমাত্র আইনি প্রতিষ্ঠান, যারা ১৮ বছর ধরে এই সেবা দিচ্ছেন। ধন্যবাদ সবাইকে। শুভকামনা।

স্বপ্ন যখন “Europe” এর পথে……..১ম পর্ব

Affiliate Disclosure We are affiliated with several companies. When you purchase any referred product, we get a small commission. It does not charge you anything extra, but we get a small percentage.
Special Childs Care-adds

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *